চীন হ্যাকিংকে অস্বীকার করে, সাইবার আক্রমণের আগে যুদ্ধক্ষেত্র চায়

শনিবার চীনের বিদেশী মনিবরা দেশটির সামরিক বাহিনীকে বেতন দেওয়ার পরিবর্তে ইন্টারনেট নিরাপত্তা নিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন, কারণ তিনি সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে অভিযোগ করেছেন যে, দেশের সামরিক বাহিনী হ্যাকিং আক্রমণের পিছনে

সিনহুয়া ইয়াইং জিইচি

"সাইবারস্পেস যুদ্ধের প্রয়োজন নেই, তবে নিয়ম এবং সহযোগিতা," এক প্রেস কনফারেন্সে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি বলেন। "আমরা সাইবারস্পেসকে একটি নতুন যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করার বিরোধিতা করছি এবং ইন্টারনেটকে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলিতে হস্তক্ষেপ করার জন্য একটি নতুন হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করতে"।

সম্প্রতি চীনের আঞ্চলিক কর্মকর্তা ইয়াং সাম্প্রতিক অভিযোগে মন্তব্য করেছেন যে হ্যাকিংয়ের একটি বড় সংখ্যা চীন থেকে উদ্ভূত বিদেশী কোম্পানীর বিরুদ্ধে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সংস্থা ম্যানেনটিট কর্তৃক একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়, যা সাইবার হামলাগুলোতে সন্দেহজনকভাবে সন্দেহজনকভাবে চীনের সামরিক ইউনিট যা সাংহাইতে অবস্থিত।

[আরও পাঠ্য: আপনার উইন্ডোজ পিসি থেকে ম্যালওয়্যার অপসারণ কিভাবে করবেন]

শনিবারের প্রেস কনফারেন্সের সময়, ইয়াং বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করার জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং হ্যাকিংয়ের অভিযোগগুলি তদন্তের জন্য দাঁড়াতে ব্যর্থ হয় বলে জানান। "

" ইয়াং বলেছে যে ইন্টারনেটে ইন্টারনেট নিরাপত্তার বিষয়টি চীনের একটি ঝুঁকিপূর্ণ গ্রুপ এবং এটি এমন একটি দেশের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর সাইবার আক্রমণের সম্মুখীন। "

" ইয়াং আরও বলেছে যে চীন "শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ" ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠা করেছে, এবং জাতিসংঘের বিষয় সম্পর্কিত নীতিসমূহ সমর্থন করে "আমি আশা করি যে প্রাসঙ্গিক দলগুলি দায়িত্বহীন হামলা ও সমালোচনা বন্ধ করবে এবং পরিবর্তে পারস্পরিক বিশ্বাস এবং সহযোগিতার উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে"। তিনি বলেন,